ঢাকাবৃহস্পতিবার , ২০ মার্চ ২০২৫
  1. NGO
  2. Uncategorized
  3. অপরাধ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন আদালত
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইতিহাস
  8. কৃষি ও কৃষক
  9. খেলাধুলা
  10. চাকুরি
  11. জাতীয়
  12. তথ্যপ্রযুক্তি
  13. দূর্ঘটনা
  14. দূর্নীতি
  15. ধর্ম

‎নোয়াখালীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক গ্ৰেফতার

নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি
মার্চ ২০, ২০২৫ ১২:৪২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

Spread the love

নোয়াখালী সদর উপজেলায় অপহরণ ও ধর্ষণ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

‎গ্রেফতারকৃত মো.সুজন (৩১) সদর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামের হেঞ্জু মিয়ার ছেলে।


‎বুধবার (১৯ মার্চ) রাতে র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার মিঠুন কুমার কুন্ডু এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

‎এর আগে,একই দিন দুপুরের দিকে নোয়াখালী পৌরসভা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

‎র‍্যাব জানায়, ভিকটিম (১৪) সদর উপজেলার স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। গ্রেফতার আসামি পরস্পর প্রতিবেশী এবং ভিকটিমকে প্রাইভেট পড়াতো। প্রাইভেট পড়ানোর সুবাধে ওই শিক্ষক অসৎ উদ্দেশ্যে ভিকটিমকে বিভিন্ন ভাবে প্রলোভন দেখাতো। ছাত্রীর মা বিষয়টি টের পেয়ে তার বাবাকে জানায়।


‎ভিকটিমকে জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, প্রাইভেট শিক্ষক তাকে গোপনে চট্টগ্রামে বেড়াতে যাওয়ার জন্য প্রস্তাব দেয়।


‎র‍্যাব আরো জানায়, এ বিষয়ে বিপদের আশংকা করে মেয়ের প্রাইভেট পড়ানো বন্ধ করে দেয় বাবা এবং মেয়ের মানসিকতার বিষয় বিবেচনা করে বেড়ানোর জন্য পাঠিয়ে দেয়।

‎২০২০ সালের ১৭ অক্টোবর বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সুজন ভিকটিমকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে নোয়াখালী থেকে ফেনী জেলায় নিয়ে যায়।

‎পরে ফেনী থেকে মেয়ে ও অভিযুক্ত শিক্ষককে স্থানীয় ইউপি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়।

‎স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের জিজ্ঞাসাবাদে বিবাদী ভিকটিমকে তার বিবাহিত স্ত্রী বলে দাবি করে।

‎কিন্তু বিয়ের স্বপক্ষে কোন বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। উক্ত ঘটনায় ভিকটিমের বাবা নিজে বাদী হয়ে এজাহার দায়ের করলে মামলা রুজু হয়। উক্ত মামলায় বিজ্ঞ আদালত বিবাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ইস্যু করে। ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়।


‎র‍্যাব-১১,সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার মিঠুন কুমার কুন্ডু বলেন, গ্রেফতার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। আসামির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুধারাম থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।